SAJIDA Foundation

সাজেদা ফাউন্ডেশন

বিস্তারিত তথ্য

শিরোনাম বর্ণনা
প্রতিষ্ঠানের নাম (বাংলা ও ইংরেজি) সাজেদা ফাউন্ডেশন
SAJIDA Foundation
চেয়ারপারসন (ছবি ও নাম)
ফারুক সোবহান
নির্বাহী পরিচালক (ছবি ও নাম) জাহেদা ফিজ্জা কবীর
জাহেদা ফিজ্জা কবীর
প্রধান কার্যালয় (ঠিকানা)

অটবি সেন্টার, ১ম, ৪র্থ ও ৫ম তলা, প্লট ১২, ব্লক সি ডাব্লিউ এস (সি), গুলশান দক্ষিন এভিনিউ, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২।

স্থানীয় কার্যালয় (ঠিকানা)

গ্রাম: মধ্যম আশরাফপুর (সড়ক ভবনের বিপরিত পার্শ্বে ),ওয়ার্ড: ২১ নং মধ্যমআশরাফপুর ,থানা:- সদর দক্ষিন, জেলা: কুমিল্লা।

সংস্থার প্রতিষ্টাকাল ১৯৯৩ খ্রি.
আমাদের সম্পর্কে

সাজেদা ফাউন্ডেশন মূল্যবোধ দ্বারা পরিচালিত একটি অলাভজনক প্রতিষ্ঠান, যা কর্পোরেট দাতব্য এবং কল্যাণ নীতির এক উজ্জ্বল উদাহরণ। প্রতিষ্ঠানটি ফার্মাসিউটিক্যালস এবং পশু স্বাস্থ্য পণ্য উৎপাদনের ক্ষেত্রে দ্রুত বর্ধনশীল রেনাটা লিমিটেড-এর ৫১ শতাংশ শেয়ারের স্বত্বাধিকারী।

কমিউনিটির ক্ষমতায়ন, শিল্পোদ্যোগে সহযোগিতা, সাম্য প্রতিষ্ঠা এবং কল্যাণময় প্রতিষ্ঠান গঠনের মাধ্যমে সবার জন্য সুস্বাস্থ্য, আনন্দময় ও মর্যাদাপূর্ণ জীবন এই রূপকল্প বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ১৯৯৩ সালে সাজেদা ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠিত হয়। সাজেদা ফাউন্ডেশন বহুমুখী উন্নয়ন কর্মসূচির মাধ্যমে দারিদ্র্য বিমোচন, কমিউনিটি স্বাস্থ্যসেবা, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলা, আর্থিক সেবা কার্যক্রম পরিচালনা এবং বিশেষায়িত স্বাস্থ্যসেবা উদ্যোগ গ্রহণের মাধ্যমে বাংলাদেশের ৩৬ টি জেলার মানুষের জীবনে ইতিবাচক পরিবর্তন আনয়নে অবদান রেখে চলেছে।

কর্মরত কর্মীর সংখ্যা
সংস্থার ভিশন

সবার জন্য সুস্বাস্থ্য, আনন্দময় ও মর্যাদাপূর্ণ জীবন।

সংস্থার মিশন

অভীষ্ট জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে টেকসই ও কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ।

আঞ্চলিক প্রধান কর্মকর্তার/জেলা সমন্বয়কের নাম.পদবী,ফোন ও ইমেইল মোঃ রাজু মিয়া, রিজিওনাল ম্যানেজার, কুমিল্লা বিবর্তন, মোবাইল: ০১৭১৭৩৪৯৪৭৭, ই-মেইল: raju.miah@sajida.org
ই-মেইল ও ওয়েবসাইট get-involved@sajida.org
ওয়েব সাইটঃ https://www.sajida.org/
সংস্থার নিবন্ধন সংক্রান্ত তথ্য
সংস্থার কর্ম এলাকা (কুমিল্লা)
সংস্থার কর্ম এলাকা (বাংলাদেশ)
অভীষ্ট জনগোষ্ঠী ( ধরণ )
সংস্থার কর্মকর্তা ও কর্মচারীর সংখ্যা
সংস্থা সংশ্লিষ্ট দাতা সংস্থার নাম
সংস্থায় পরিচালিত বর্তমান প্রকল্পের সংখ্যা ও চলমান প্রকল্পসমূহ
সংক্ষিপ্ত বিবরণ প্রকল্পের নাম ‘স্মল এন্ড মার্জিনাল সাইজ ফারমারস এগ্রিকালচারাল প্রোডাক্টটিভিটি ইম্প্রুভমেন্ট এন্ড ডাইভারসিফিকেশন ফিনান্সসিয়াল প্রজেক্ট (SMAP)
প্রকল্প এলাকা পাবনা, বগুড়া, ঝিনাইদহ, মানিকগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ, জামালপুর, বরিশাল, চট্টগ্রাম, নারায়ণগঞ্জ, কুমিল্লা, চাঁদপুর, ব্রাম্মণবাড়িয়া, সিরাজগঞ্জ, টাঙ্গাইল, ঢাকা
প্রকল্পের মেয়াদ সেপ্টেম্বর ২০১৪ হতে আগষ্ট ২০২৯ সাল পর্যন্ত মোট ১৫ বৎসর।
প্রকল্পের কাজ দুর্যোগপ্রবণ দেশ হওয়ার কারণে বাংলাদেশকে বিভিন্ন সময়ে খাদ্য সংস্যার সম্মুখীন হতে হয়। সীমিত ভূ-সম্পদ ব্যবহারের মাধ্যমে প্রায় ১৮ কোটি মানুষের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করা একটি বিশাল চ্যালেঞ্জ। BBS (Bangladesh Bureau of Statistics) এর (Household Income and Expenditure Survey - HIES) ২০১৬ অনুযায়ী বাংলাদেশের ২৪ শতাংশ মানুষ দারিদ্রসীমার নীচে বসবাস করে যাদের মূল সমস্যা হচ্ছে খাদ্য সংকট। দেশের এই খাদ্য সংকট ও খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের জন্য স্বাধীনতা পরবর্তী সময় হতে এখন পর্যন্ত সরকারী ও বে-সরকারী পর্যায়ে কার্যকরী বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ ও বাস্তবায়িত হয়ে আসছে।

খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের অগ্রভাগে কৃষি এবং কৃষির সাথে জড়িত বিপুল সংখ্যক মানুষের খাদ্য নিরাপত্তার বিষয়টি চলে আসে। কৃষি বাংলাদেশের অর্থনীতির চালিকাশক্তি। জিডিপিতে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে কৃষির ভূমিকা বিশাল; কারণ দেশের মোট শ্রমশক্তির প্রায় ৪৭ শতাংশ কৃষির সাথে জড়িত এবং মোট রপ্তানি আয়ের ১২ শতাংশ আসে কৃষি এবং কৃষিজাত পণ্য হতে। এ বিষয়গুলোর আলোকে একটি লাভজনক, টেকসই ও পরিবেশবান্ধব কৃষিব্যবস্থা এদেশের জনগণের জন্য দীর্ঘমেয়াদি খাদ্য ও অর্থনৈতিক নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের জন্য অপরিহার্য।

ক্ষুদ্রঋণ প্রদানকারী ৬০০ প্রতিষ্ঠান হতে বর্তমানে প্রায় ৩০ মিলিয়ন মানুষ ক্ষুদ্রঋণ সেবা গ্রহণ করছে; এই ক্ষুদ্রঋণ সেবার সাথে ক্ষুদ্র ও মাঝারি মানের কৃষদেরকে কৃষি কাজের জন্য জড়িত করার গুরুত্ব সহজেই অনুমেয়। এই গুরুত্বের প্রেক্ষাপটেই বাংলাদেশ সরকার এবং জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি-র (জাইকা) মধ্যে গত ১৬ জুন ২০১৪ তারিখে ‘স্মল এন্ড মার্জিনাল সাইজ ফারমারস এগ্রিকালচারাল প্রোডাক্টটিভিটি ইম্প্রুভমেন্ট এন্ড ডাইভারসিফিকেশন ফিনান্সসিয়াল প্রজেক্ট (এসএমএপি)' বাস্তবায়ন সংক্রান্ত একটি দ্বী-পক্ষীয় চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।



প্রকল্পের মূল উপাদান এবং কার্যক্রমসমূহ :

- ঋণসেবা: ক্ষুদ্রঋণ ও মাঝারিঋণ। ক্ষুদ্রঋণ ৫,০০০ টাকা হতে ৪৯,০০০ টাকা এবং মাঝারিঋণ ৫০,০০০ টাকা হতে সর্বোচ্চ ২,০০,০০০ টাকা ।

- কারিগরিসেবা ও প্রশিক্ষণ প্রদান: উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির জন্য বছরব্যাপী সরেজমিনে কারিগরিসেবা প্রদান এবং প্রতিটি মৌসূমের আগে-পরে বা মাঝামাঝি সময়ে সংশ্লিষ্ট কৃষদের সক্ষমতা ও দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য সংশ্লিষ্ট চাষাবাদ কিংম্বা গবাদিপশু লালন-পালন বিষয়ক প্রশিক্ষণ প্রদান ৷
প্রকল্পের অর্থায়ন জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি-র (জাইকা) JICA ও বাংলাদেশ সরকার।
সংস্থায় সমাপ্ত প্রকল্পের সংখ্যা
সংক্ষিপ্ত বিবরণ প্রকল্পের নামঃ সারথি
প্রকল্প এলাকাঃ কুমিল্লা ও চট্টগ্রাম
প্রকল্পের মেয়াদঃ জানুয়ারী, ২০২১ থেকে ডিসেম্বর, ২০২২
প্রকল্পের কাজঃ সাজেদা ফাউন্ডেশন ২০১৩ সাল থেকে কৃষি ইউনিটের মাধ্যমে প্রান্তিক কৃষকদের কেঁচো সার উৎপাদন ও জমিতে ব্যবহার করে নিরাপদ ও স¦াস্থ্যসম্মত খাদ্য উৎপাদনে সহায়তা করে আসছে। তারই ধারাবাহিকতায় কৃষকের উৎপাদিত নিরাপদ কৃষিপণ্য (কেঁচো সার, কেঁচো, সবজি, ডিম, দুধ, মুরগী, উন্নত বীজ ধান, উন্নত প্রযুক্তি ইত্যাদি) বাজারজাতকরণের মাধ্যমে প্রান্তিক কৃষকের জীবনমান উন্নয়নে সাজেদা ফাউন্ডেশন সারথি প্রকল্প গ্রহণ করেছে। । এই প্রকল্পের মাধ্যমে, বিশেষত কৃষকের উৎপাদিত পণ্যের দ্বারা কৃষক এবং বিক্রয় ও বিপণনকারী প্রতিষ্ঠানের মধ্যে একটি সংযোগ স্থাপিত হবে। ।

সারথি প্রকল্পের ১ম পর্যায়ে কৃষকের উৎপাদিত কেঁচো সার ক্রয় করার জন্য দেশীয় প্রতিষ্ঠান এ.সি.আই (ফার্টিলাইজার) আগ্রহ প্রকাশ করেছে এবং চুক্তি সম্পাদিত হয়েছে। এই সার বিক্রয় করে কৃষক সাজেদা ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে বাংলাদেশের সার বিপণন ব্যবস্থার সাথে সংযুক্ত হবে এবং অদূর ভবিষ্যতে নিজেরাই খাদ্য মান শৃঙ্খলের (ফুড ভ্যালু চেইন) আওতায় নিজেদের উৎপাদিত পণ্য বিক্রয় করে লাভবান হবে।

কর্মসূচী বাস্তবায়নের উদ্দেশ্য হলো, যাতে প্রকল্পের প্রতিটি কাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন্ হয় এবং সাজেদার নীতিমালার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ থাকে। এই নীতিমালা সারথি প্রকল্পের সাথে যারা সরাসরি যুক্ত আছেন তাদের কর্ম-সহায়ক হিসেবে ভূমিকা রাখবে ।
প্রকল্পের অর্থায়নঃ সাজেদা ফাউন্ডেশন
প্রকল্পের নামঃ সাজেদা ফাউন্ডেশন লার্নিং সেন্টার
প্রকল্প এলাকাঃ কুমিল্লা ও নরসিংদি
প্রকল্পের মেয়াদঃ ডিসেম্বর ২০২২ থেকে ২০২৪ সালের জুন
প্রকল্পের কাজঃ সাজেদা লার্নিং সেন্টার ডিসেম্বর ২০২২ থেকে ২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত কুমিল্লায় পরিচালিত হয়েছিল। প্রকল্পটি কুমিল্লার নবম ও দশম শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের জন্য স্কুল পরবর্তী অনলাইন-মার্জ-অফলাইন ক্লাসের সুযোগ প্রদান করেছে। রাজধানীর বিশেষজ্ঞ শিক্ষকরা অনলাইন ক্লাস পরিচালনা করেন, এবং অফলাইনে লোকাল শিক্ষকরা ব্যক্তিগত যত্নের পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের সহায়তা করেন। এসএসসি ২০২৪ বোর্ড পরীক্ষায়, ১০০% শিক্ষার্থী কেন্দ্র থেকে পাস করেছে।
প্রকল্পের অর্থায়নঃ সাজেদা ফাউন্ডেশন
নেটওয়ার্ক ন্যাশনাল, রিজিওনাল ও ইন্টারম্যাশনাল

সংস্থার তথ্য প্রধানকারী কর্মকর্তার নাম ঠিকানা, মোবাইল নং, ইমেইল

সাজেদা ফাউন্ডেশন এর ছবি ঘর

i.ngo_gimage.url
i.ngo_gimage.url
i.ngo_gimage.url
i.ngo_gimage.url
i.ngo_gimage.url